মা ছেলের গল্প প্রতিদিন গল্পের আপডেট পেতে আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলে জয়েন করুন 👉 Click here
আমার নাম শাহেদ খান, বর্তমান বয়স ১৯ বছর, আমি স্টুডেন্ট ও অনলাই ব্যবসায়ী। আর মায়ের নাম শাহেদা বেগম বর্তমান ৩৫ বছর, মা ও অনলাইন ব্যবসায়ী । মায়ের নামের সাথে মিলিয়ে মা আমার নামটা রেখে ছিলো। আমার মায়ের ৩ বছরের একটা ছোট মেয়ে আছে, যে কি না আমার বোন না, আমার মেয়ে, ওর নাম শাবাবা খান।্কি ভাবে তা জানানোর জন্যই এখানে এসেছি, যে কি ভাবে আমি সাত বছর বয়সে আমার ভার্জিনিটি হারাই আমার আপন মায়ের কাছে কি ভাবে আমি আমার ছোটো বোনের বাবা।
জানি শুনতে কিছুটা অবাস্তব্য বা ঘৃণিত লাগলেও কিছু করার নেই, যা হবার তা হয়ে গেছে। আমার ৫ বছর বয়স থেকে ৭ বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের সেক্স হয়, পরে মা বন্ধ করে দেয়। পরে কি ভাবে আমি ১৩ বছর বয়সে এসে মাকে আবার আমার মাগি বানাই এই কাহিনীটা শেয়ার করবো আজকে।
আমার কেনো যানি মনে হলো আমার এই কাহিনীটা সবার সাথে একটু শেয়ার করা দরকার, তাই এসেছি কথা না বারিয়ে গল্পে এগিয়ে যাই অনেক কিছু লিখতে হবে।
ও ঘটনায় যাওয়ার আগে কিছু কথা বলে রাখি যে, আমার জন্মের সময়েই আমি অন্যান্য সাধারন বাচ্চাদের চেয়ে একটু ভিন্ন ছিলাম, কারন আমার বাড়ার সাইজ নাকি অন্য সাধারন বাচ্চাদের চেয়ে একটু বেশি বড়ো ছিলো। মা বলেছে জন্মের পর আমার বাড়া দাঁড়ালে ৩ সাড়ে ৩ ইঞ্চির মতো হয়ে যেতো। যদিও বর্তমানে আমার বাড়া ৭ইঞ্চি। ছোটোবেলা যেই আমাকে কোলে নিতো সেই আমার বাড়া দেখে একটু চমকে যেতো যে এতো ছোটো ছেলের এতো বড়ো বাড়া কিভাবে।
কেউতো আর মুখ খুলে বলতো না, কিন্তু তাদের নাকি মুখের ভাব দেখেই বুঝা যেতো আমার বাড়া দেখে তাদের দেহ জ্বালাপোড়া করতো। মা বলেছে তার নাকি এটা দেখে অনেক প্রাউড ফিল হতো আমার উপর। যে এই বাড়া দিয়ে আমার ছেলে যেকোনো মাগীকে কাবু করতে পারবে। কিন্তু তখনো জানতোনা যে এই মাগি আর কেউই না, সে নিজেই হবে।
আমাকে বেশিরভাগ সময়ে এলাকার মহিলারা কোলে নিতো, আর আমিও নাকি মেয়ে দের কোলেই বেশি যেতাম। ছেলেদের কোলে গেলেই কান্নাকাটি শুরু করে দিতাম। আমাদের পাসের বাসার কাকীমা আমাকে সবচেয়ে বেশি কোলে নিতেন, আদর করতেন আর সুযোগ পেলে আমার বাড়াকে আদর করতেন।
যাই হোক, এবার আমার মা সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলি। আমার মা দেখতে একদম পারফেক্ট আগুনের গোল্লা, মনে হয় মাকে ভগবান শুধু আমার জন্যই বানিয়েছেন। দুধে আলতা গায়ের রঙ। বর্তমানে মায়ের বডি সাইজ হচ্ছে ৩৮-৩৬-৪০, মায়ের শরীর আমার বোনের জন্মের আগে একটু চিকন ছিলো ৩৬-৩২-৩৮, কিন্তু এখন দেখতে আমার কাছে আমরা পারফেক্ট বেশ্যা, কারন আমার উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি আর মায়ের উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি।
মা সবার সামনে এতো ভালো সাজতো একদম ভিজাবেড়াল, যেন ভাজা মাছ উলটে খেতে পারবে না। কিন্তু মায়ের আরো একটা রূপ আছে, যেমন কথায় আছে না, বোরকার নিচে মাগি নাচে কিছুটা তেমন। আমার মা আজ পর্যন্ত কারো সাথে কোনো খারাপ ব্যবহার করেনি কারো ক্ষতিও করেনি, সবাই মাকে পূতপবিত্র সতি মহিলা হিসেবে জানে।
মা ছোটোবেলা থেকেই নাকি সেক্স পাগল ছিলো সুযোগ পেলেই গুদে আঙ্গুল দিয়ে গুতাতো। মায়ের গুদের পর্দা বাবা ফাটাতে পারেনি ফাটিয়ে ছিলো একটি বেগুন। মায়ের ভিতরে যে বেশ্যা লুকিয়ে আছে তা আমি ছাড়া আর কেওই জানেন না, বাবা ও না আর এই বেশ্যা শুধু আমার বাড়াই শান্ত করতে পারে।
এখন ঘটনায় আসি, আমার বয়স সাত বছরের আগ পর্যন্ত মা আমাকে তার সাথে শোয়াতো, উলঙ্গ হয়ে আমার ৩/৪ ইঞ্চি ধন তার গুদে ডুকিয়ে মজা নিতো। যদিও আমি তখন সেক্স সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। কিন্তু একটা সময় কেন জানি মা আমাকে আর তার সাথে ঘুমাতে দিতো না। পরে বড় হয়ে জানতে পারি, আমার যেন পড়াশোনা খারাপ না হয়, আমি যেন খারাপ হয়ে না যাই, তাই মা ৭ বছরের পর আর আমাকে দিয়ে গুদের জ্বালা মেটাতো না।
আপনারা হয়তো ভাবছেন আমার বাবা কোথায়? বাবা কেন মাকে চোদে না, বা মা কেন অন্য পুরুষ দিয়ে গুদের জ্বালা মেটাই না। তাহলে শুনুন আমার বাবা দেশের বাহিরে থাকতো, আমার জন্মের ৩ বছর পর বাবা বিদেশে গেছে এখনো আসে নাই। বাবা বিদেশ থেকে আসেনি বললে ভুল হবে, আসতে পারে নি। বাবা আর তার বন্ধুরা বিদেশী এক মহিলাকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করে হত্যা করে। যার জন্য বাবার ২২ বছরের জেল হয়। বাবা যখন জেলখায় যায় তখন আমার বয়স ৫ বছর।
বাবা ২ বছর দেশের বাহিরে তার উপর আবার ২২ বছরের সাজা। এই জন্য মায়ের যৌন চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছিল, পেতে পেতে এমন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে যে শেষমেষ নিজের ৫ বছরের সন্তানকে দিয়েই জালা মিটায়। একটা সময় আমার পড়াশোনার জন্য আমাকে দিয়ে নিজের জ্বালা মিটানো বন্ধ করে। আমি স্কুলে গেলে শষা গাজর দিয়ে নিজের জ্বালা মেটাতো। আমার মায়ের সেক্সের পাওয়ার অনেক বেশি ছিলো সহজে কাবু হতো না, বাবা নাকি আজ পর্যন্ত মায়ের জল খসাতে পারেনি।
আমার বয়স তখন ১৩ বছর, তখনো সেক্স সম্পর্কে তেমন জানি না। একদিন দুপুরে আমি ক্লাস শেষ করে বাসায় এসে দেখি মা ফোনে বাবার সাথে ঝগড়া করছে। বন্ধু'রা বাবা জেলখানা থেকে মাসে ১ বার ফোন করতে পারতো তাও ১৫ মিনিটের জন্য।
মা আমাকে দেখে ফোনটা কেটে দিলো, আর চোখের পানি মুছে সুন্দর করে একটা হাসি দিয়ে আমাকে জিজ্ঞেসা করে কিরে কখন এলি। আমিতো তোর আসার কোনো শব্দ শুনতে পেলাম না যে। আমি তখন মায়ের চোখে পানি দেখে জিজ্ঞেসা করলাম মা তুমি কাঁদছো কেনো। মা বললো না এমনি চোখে কি যেন গিয়েছে তাই পানি বেরোচ্ছে। আমি বললাম বাবাকি কিছু বলেছে তোমাকে।
মা বললো না বোকা তোর বাবা কিছু বলতে যাবে কেনো। আমি বললাম বাবা বাড়িতে আসেনা বলে তাইতো তুমি কাঁদছো তাইনা, তুমি কেঁদো না আমি আছিতো তোমার সাথে। আমি সবসময় তোমার সাথেই থাকব তোমাকে ছেড়ে কখনোই দূরে যাব না, বাবা হলো একটা বোকা যে তোমাকে কাঁদাচ্ছে।
মা দৌড়ে এসে আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে, আর বলে আমি জানি তো তুই আছিস আমার সাথে। তুই আছিস বলেই তো আমি আছি তা না হলে কখন চলে যেতাম। আমি বললাম কোথায় যেতে মা হাসতে হাসতে বলে, যেতাম যে দিকে দুচোখ মনে চায়। আমি বললাম আমাকে একা রেখে যেও না আমাকেও তোমার সাথে করে নিয়ে যেও, আমি তোমায় ছাড়া থাকতে পারবো না।
মা আমাকে আরো শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বলল ঠিক আছে। মায়ের এভাবে শক্ত করে জড়িয়ে ধরায় মায়ের শরীরের সুন্দর গন্ধ আমার ভিতরে কেমন যেনো নাড়া দিয়ে উঠে, এতে আমার বাড়া অজান্তেই শক্ত হতে শুরু করে। আর মায়ের পেটা খোচা লাগে। মা প্রথমে ভেবেছিল এটা আমার হাত কিন্তু পরে খেয়াল করে দেখে আমার হাত মাকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে।
মা আমাকে আস্তে করে সরিয়ে দেখে আমার প্যান্টে একটা ছোট্ট তাবু হয়ে আছে। মা এটা দেখে মুখটা অন্য দিকে সরিয়ে নিলো মনে হচ্ছিলো মা লজ্জা পেয়েছে। মা কি করবে বুঝে না পেয়ে বলল অনেক বেলা হয়ে গেছে দুপুরের খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে চল তোকে নিয়ে গোসল সেরে আসি। এ বলে মা আমাকে গোসলখান গোসল করাতে নিয়ে গেল।
মা টেপ কল ছেড়ে দিয়ে নিজের কাপর খুলতে লাগলো। মা আমাকে গোসল করানোর সময় উপর জামা খুলে গোসল করাতো যাতে কাপড় ভিজে না যায়। আর যদি আমার সাথেই গোসল সারে তখন মাঝে মধ্যে ব্রা খুলে মাই বের করে গোসল করে।
সব দিনের মতই মা শুধু সাদা রংয়ের ব্রা পড়া ছিলো, আর এটা দেখে আমার বাড়া অর্ধেক শক্ত থেকে পুরো শক্ত হয়ে দাঁড়িয়ে তাল গাছ হয়ে যায়। আর কেনই বা হবে না মাকে তো দেখতে এক হট মাল ছিলো আছে, আর সব সময়ই থাকবে। আমার সেক্স বা এসব সম্বন্ধে কোনো জ্ঞান না থাকায় বুঝতে পারছিলাম না আমার বাড়া কেনো এমন হয়ে গেছে এর আগে কখনোই এমনটা হয়নি।
মা কলের পানি দিয়ে কাপর কাচতে লাগলো আর আমাকে বললো তারাতাড়ি কাপড় গুলো খুল ধুয়ে দেই। ঐদিন কেন জানি আমার প্রথম বারের মত লজ্জা করছিলো মায়ের সামনে কাপর খুলতে। মা আমার দেরি দেখে কিরে এতো দেরি কেনো বলে নিজেই আমার কাপর খুলতে লাগলো।
যখনই মা আমার প্যান্টা ধরে একটান মারলো তখনি আমার সারে ছয় থেকে সাত ইঞ্চির বাড়াটা লাফ দিয়ে মার মুখে বাড়ি খায়। মা চমকে লাফ দিয়ে একটু পিছনে চলে গেলো যে এটা কি লাগলো আমার মুখে মা তখন খেয়ার করে দেখে এটা আমার বাড়া। আমি তারাতাড়ি আমার বাড়াটা দুহাত দিয়ে লুকানোর চেষ্টা করলাম।
মা আমার হাত সরানোর চেষ্টা করতে লাগলো দেখার জন্য এটা কি ছিলো, মা আমার বাড়াটা দেখে চোখটা সরিয়ে নেওয়া চেষ্টা করছিল কিন্তু পারছিলো না। মা তখন আমার বাড়াটায় একটা নাড়া দিয়ে জিজ্ঞেসা করে কিরে এটা এমন হয়ে আছে কেনো।
আমি ভয়ে ভয়ে মাকে বললাম আমি জানি না আজ তোমাকে দেখার পর থেকেই এটা এমন হয়ে গেছে। মা বললো ও তাই নাকি নিজের মাকে দেখি এ অবস্থা বলে হাসতে লাগলো। আমি তখন কিছুই বুঝছিলাম না, মা কেনো হাসছিলো। মা আমাকে বলে আয় কাছে আয় সাবান লাগিয়ে দেই, আমি লজ্জায় না না করছি। মা বললো আরে কিসের লজ্জা, আমার ছেলে ছোট্ট ধন এখন আর ছোট নেই এটা বড়ো হয়ে, এখন বাড়া হয়ে গেছে। আমি কিছু বুঝছিলাম না, মা কি বলছিলো, কিন্তু মায়ের কথায় নিজেকে একটু শান্ত করলাম।
মা হাতে সাবান নিয়ে আমার সারা শরীরে মাখতে শুরু করলো। মায়ের মুখ আমরা বাড়ার একেবারে কাছে ছিলো প্রতিবার নিশ্বাস নেওয়া সময় মনে হচ্ছিল। আমার বাড়ার গন্ধ বাতাস থেকে টেনে ভিতরে নিচ্ছে, আর ছাড়ার সময় গরম স্বাস আমার বাড়ায় লাগছে। মাকে দেখে মনে হচ্ছিল এক্ষুনি আমার বাড়া মুখে ভরে নিবে।
এমন পরিস্থিতিতে থাকায় আমার বাড়া ঠান্ডা হওয়ার নামই নিচ্ছে না বরং বাড়াটা এমন পরিমান শক্ত হয়ে উঠেছে। যে একসময় ব্যাথা করতে শুরু করে দিয়েছে। আমার সারা শরীর যখন সাবানের ফেনা দিয়ে ভর্তি মা তখন সাবান রেখে খালি হাত দিয়ে আমার শরীর ডলতে শুরু করে। ডলতে ডলতে যখন মা আমার বাড়াতে হাত দেয় আমার শরীরটা কেমন যেন ঝাকি দিয়ে উঠল আর একটু ব্যাথা অনুভব করলাম।
মা জিজ্ঞাসা করল কিরে কি হয়েছে। আমি বললাম মা আমার এখানে ব্যাথা করছে। মা জিজ্ঞাসা করল কোথায় ব্যাথা করছে। আমি হাত দিয়ে আমার ঠাটানো ধন ধরে বললাম এখানে মা। মা বললো আচ্ছা দাঁড়া একটু মালিশ করে দিচ্ছি বলে মা আমার বাড়াটা মুঠ করে ধরে উপর নিচে করতে লাগলো। আমি প্রথম বারের মতো এমন কিছু অনুভব করছিলাম আমার এটা অনেক ভালো লাগছিলো।
মা কিছুক্ষণ মালিশ করার পরে জিজ্ঞেসা করলো কিরে ব্যথা কমেছে। আমি ভাবলাম আমি যদি হ্যা বলি তবে মা মালিশ করা বন্ধ করে দিবে, তাই আমি বললাম না এখনো কমেনি। মা নিজের ঠোঁটে হালকা কামর দিয়ে বললো আচ্ছা দেখছি কি করা যায়। এই বলে পানি দিয়ে বাড়া থেকে সাবানের ফেনা পরিষ্কার করে আমার বাড়া মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করে।
এতে আমার শরীর এমন এক ঝাঁকি দিয়ে উঠে মনে হচ্ছিল যে কেউ আমাকে কারেন্টের শট দিয়েছে, কিন্তু কারেন্টের শর্টটা ছিল অনেক আরামদায়ক যা বলে বুঝতে পারবো না। আমি মাকে বলতে লাগালাম মা এটা কি করছো এটা নোংরা এট মুখে দেয় না বের করো তাড়াতাড়ি, তা নাহলে আমার পেশাব বেরিয়ে যাবে। কিন্তু কে শুনে কার কথা মা আরো গতি বাড়িয়ে দিয়ে পাগলের মত চুষতে শুরু করে।
এরকম করে ৫ মিনিটের মত চলে যায় কিন্তু চোষা বন্ধ করছে না। তখনি আমি এমন একটা অনুভূতি অনুভব করলাম যা আজ পর্যন্ত কখনই অনুভব করিনি। আমি মায়ের মাথায় হাত রেখে বাড়ায় আরো চপ দিয়ে ধরলাম। আমার তখন মনে হচ্ছিল আমার শরীরের সব শক্তি আমার বাড়া দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে।
একটু পরে আমি পুরো নিস্তেজ হয়ে পড়লাম, আমার অবস্থা এমন ছিল যে মনে হচ্ছিল আমি অজ্ঞান হয়ে পরে যাচ্ছি। মা আমার বাড়া চুষা বন্ধ করে আমাকে ধরলো আর মোড়ায় বসিয়ে আমার শরীরে পানি ঢাললো। দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে রাখে পরে নিজের শরীরে ও পানি ঢেলে পরিষ্কার করে নেয়।
মা নিজের সব কাপর খুলে গুদে ভালো করে পানি ঢাললো আর এদিকে আমি সব শক্তি হারিয়ে মোরায় কোনো রকমে বসেছিলাম।। মা নিজের গোসল শেষ করে কোন কাপড় না পড়েই আমাকে ধরে বিছানায় নিয়ে বিছানায় শুইয়ে আবার আমার ধন চোষা শুরু করলো, কিছুক্ষনের মধ্যে আমার ধন আবার দাঁড়িয়ে গেলো।
এবার মা আমার উপর বসে আমার ধন তার গুদে ডুকিয়ে ঠাপ দিতে লাগলো। মা'র বড় বড় নরম পাছার ঠাপ আমার অনেক ভালো লাগছে। মা আমার দুই হাতে তার দুই দুধ দিয়ে বললো এইগুলো টিপ বাপ। আমি মায়ের ৩৬ সাইজের দুধ টিপছি আর মা চোখ বন্ধ করে উপর থেকে ঠাপ দিয়েই যাচ্ছে। ১০ মিনিট মা ঠাপ দিয়ে হাপিয়ে গেলো, তারপর মা আমার উপর থেকে নেমে খাটে কোমরের নিছে বালিস দিয়ে শুইয়ে দুই পা দুইদিকে ছড়িয়ে আমাকে বললো দে বাপ আমার এখানে তোর ধন ডুকিয়ে চোদ।
মায়ের আদেশ পেয়ে আমি ধন ডুকিয়ে চুদতে লাগলাম, আমি চুদছি আর মায়ের দুধ টিপছি আর চুষছি। ১৫ মিনিট চোদার পর মা জল ছেড়ে দিলো। কিন্তু আমার হলো না, কারন বাথরুমে আমার প্রথম মাল মায়ের মুখে আউট হয়েছে। মা এবার তার দুই পা আমার কাঁদে তুলে দিয়ে বললো আমার পা শক্ত করে ধরে চোদ। আমি তা করতে থাকলাম, প্রতি ঠাপে যেন স্বর্গের সুখ অনুভব হচ্ছে। মা চিৎকার দিয়ে বলছে চোদ বাবা আরো জোরে চোদ। আহ তোর বাপ কখনো আমাকে তো চুদতে পারে নাই, তুই যা চুদছিস।
আমার ও মাকে চুদতে সেই মজা লাগছে, বুঝজ্ঞান হওয়ার পর এটা আমার মাকে প্রথম চোদা। চোট বেলায় মা আমাকে দিয়ে চোদাত কিন্তু তখন আমি কিছু বুঝতাম না। মাঝে ৫/৬ বছর মা আর আমাকে দিয়ে চোদাই না। তাই নতুন যৌবনে এটাই আর প্রথম চোদাচুদি। আরো ১০ মিনিট চোদার পর মনে হলো আমার শরীর আবার অবশ হয়ে যাচ্ছে। মাকে বললম, মা আমার যেন কেমন লাগছে, মা বুঝতে পেরে কাঁদ থেকে পা নামিয়ে আবার মিশনারী স্টাইলে শুয়ে বললো কোন ভয় নেই তুই জোরে জোরে ঠাপ মারতে থাক বাপ। ২ মিনিট ঠাপ মেরে আমার ধন মায়ের গুদে চেপে ধরে মায়ের বুকে শুয়ে থাকলাম। ১০/১৫ মিনিট মায়ের বুকে শুয়ে আছি। মা এবার মাথা তুলে আমার সারা মুখে চুমো দিয়ে আদর করলো।
আমাকে বললো তোর কেমন লেগেছে বাপ, আমি মাকে বললাম খুব মজা পেয়েছি মা।
এই মজার কথা কাউকে বলিস না বাপ। কেউ জানতে পারলে মরন ছাড়া উপায় থাকবে না।
আমি বললাম কেন মা, কেউ জানলে কি হবে? মা বললো মা ছেলে এইগুলো করতে পারে না, সমাজ মেনে নেয় না। আমি বললাম কেন পারে না, এটা অনেক মজার কাজ?
মা বললো, এই মজার কাজ শুধু স্বামী স্ত্রী করতে পারে, অন্য কারো সাথে না।
আমি কি তাহলে আর তোমার সাথে এমন মজার কাজ করতে পারবো না মা?
পারবি বাবা, প্রতিদিন পারবি, শুধু কাউকে বলিস না। তোর মত এমন ক্ষমতাবান ছেলে থাকতে আমি কিভাবে মজা না নিয়ে থাকতে পারি।
বন্ধুরা, এরপর আমি আর মা প্রতিদিন চোদাচুদি করতে থাকি। এইভাবে দুই বছর পার হয়ে গেলো, আমাদের চোদাচুদি আগের চেয়ে বেশি হতে লাগলো। আমিও এখন চোদাচুদিতে এক নাম্বা, একজন সামর্থবান পুরুষের মত । আমার বয়স এখন ১৫ বছর। একদিন দেখি মা প্রচুর বুমি করছে, ঘরে এসে মা অনেক কান্না করলো। আমি মাকে জিজ্ঞাস করলাম কি হয়েছে মা?
মা বললো সর্বনাশ হয়ে গেলো বাপ। তোর চোদনে আমি গর্ভবর্তী হয়ে গেছি।
এখানে কান্নার কি আছে মা, তুমি আবার মা হবে এটা তো আনন্দের। মা বললো তোর বাপ ১২ বছর দেশের বাহিরে , আর এখন আমি পোয়াতি হলে মানুষ কি বলবে? বাবা যে জেলখানায় এটা এলাকায় মানুষ জানে না, বাবা ধর্ষণ আর হত্যা মামলায় জেলে তাই দেশের কাউকে এই কথা জানানো হয় নাই। সবাই জানে বাবা বিদেশ, তবে দেশে আসে না।
আমি বললাম মানুষ কিছু জানবে না, আমরা শহরে চলে যাবো। সবাইকে বলবে বাবা শহরে বাড়ী কিনেছে, আর বাবা কিছুদিন পর দেশে আসছে, আমরা এখন থেকে শহরের বাসায় থাকবো। আমার কথা মতো মা এলাকায় কাকিদের এই কাহিনী প্রচার করে। কিছুদিন পর আমি মাকে নিয়ে শহরে চলে যায়, সেখানেই আমার মেয়ে বোন জন্ম গ্রহণ করে।।
হয়তো আপনারা ভাবতে পারেন আমাদের সংসার চলে কিভাবে, শহরে থাকি কিভাবে? আসলে বাবা বিদেশের জেলে কাজ করে, আর কাজের বিনিময়ে একটা ভালো একাউন্ট সেলারী পায়। সেই টাকা ঐদেশের পুলিশ মায়ের একাউন্টে পাঠায়, আর তা দিয়েই আমাদের সংসার চলে।
আমার বয়স এখন ১৮ বছর, আমার বোন মেয়ের বয়স এখন ৩ বছর। বাবার সাজা আরো ৯ বছর বাকি আছে, বাবা দেশে এসে আমার মেয়ে বোন কে দেখলে সমস্যা হয়ে যাবে। তাই এখন ই কি করা যায় সেই চিন্তা করতে লাগলাম। আমি চাই না মা'কে আবার বাবার কাছে ফেরত দিতে। কারন মা এখন আমার বউয়ের মতো। আমার মেয়ে বোন আমাকে বাবা বলেই ডাকে। মাও বাবাকে চাই না, আমার চোদাই খেতে চাই।
মাকে বলি বাবা ফোন করলে কান্না করে বলবে আমি একটা এ্যাকসিডেন্টে মারা গেছি, তারপর বছর পরে বলবে তুমি অন্য পুরুষ কে বিয়ে করছো। এরপর আমরা দূরে কোথাও চলে যাবো, যেখানে আমাদের কেউ ছিনবে না। মা বলে, তোর বাবাকে ছেড়ে দিলে আমরা কিভাবে খাবো। তুই তো এখনো কিছুই করছ না। আমি বললাম হুম সেটাও ঠিক, তোমাকে আমার সারাজীবনের জন্য করে ফেতে হলে কিছু একটা তো করতেই হবে। তারপর আমি পড়াশোনার পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করা শুরু করি।
ভয়েচ চেঞ্জ করে মা অনলাইনে মেয়েদের থ্রি পিস, শাড়ী, ব্রা,পেন্টি বিক্রি করে। আর আমি ছেলেদের বিভিন্ন আইটেম বিক্রি শুরু করি। কয়েক মাসের মধ্যে আমাদের ব্যবসা ভালোই হতে লাগলো। মাসে আমরা ৫০ হাজারের মতো ইনকাম করা শুরু করলাম। আমাদের যখন ইনকামের একটা ভালো পথ তৈরি হলো, তখন একদিন বাবা ফোন করলে, আমার কথা মতো মা বাবার আমার মৃত্যুর কথা বলে, বাবা অনেক কান্না করে, যদিও আমি তখন মা'র গুদে আমার বাড়া ডুকিয়ে চুদতে ছিলাম।
প্রতিমাসে ফোন করে বাবা আমার জন্য কান্না করে, এইভাবে এক বছর পর একদিন বাবা ফোন করলে মা বলে তুমি আমাকে মাপ করে দিও। আমি আর তোমার অপেক্ষায় থাকতে পারবো না, আমিতো একটা নারী, আমারও যৌন চাহিদা আছে, আগে ছেলেটা ছিলো তার আশায় তোমার অপেক্ষায় ছিলাম। এখন ছেলেও নাই তুমিও নাই আমি আর থাকতে পারবো না, আমি আমার জন্য একজনকে পছন্দ করে নিয়েছি, আজকের পর আমি আর এই সিম চালাবো না, আমি আমার নতুন স্বামী ঘরে চলে যাচ্ছি। তুমি আমাকে আর ফোন করার চেষ্টা করো না।
বাবা ফোনের ঐপাড় থেকে অনেক কান্না করে, কিন্তু কিছুই করার নাই। মা ফোন কেটে সাথে সাথে সিমটা খুলে ভেঙ্গে ফেলে দেয়। আমি মাকে বলি নতুন স্বামীর ঘরে যাচ্ছো, কিন্তু আমি তো এখনো তোমাকে বিয়ে করি নাই।
মা বললো বিয়ের কি দরকার, বিয়ে ছাড় তো মেয়ের বাপ হয়ে গেলি। আমি বললাম মেয়ের বাপ হয়েছি তো কি হয়েছে, আমি তোমাকে এখন বিয়ে করবো, আমি তোমাকে সত্যিকারের স্ত্রীর মর্যাদা দিতে চাই। পরের দিন আমি মাকে নিয়ে কাজি অফিসে বিয়ে করি, মার নাম আর বউয়ের নাম একই হওয়াই কাজি সন্দেহ করে, কারনে না কেন, একটা ১৮/১৯ বছরের ছেলে ৩৫ বছরের নারীকে বিয়ে করছে। আমি জানি এমনটা হতে পারে, তাই আগে থেকেই নকল ভাবে মা বাবার মৃত্যু সার্টিফিকেট তৈরি করে নিয়েছি।
এখন আমি আর মা বৈধ স্বামী স্ত্রীর মতো সংসার করছি। এখন আমার মা আবার গর্ভবতী, এটা আমার মায়ের পেটে আমার বৈধ সন্তান। চলছে আমাদের সংসার। জানি না বাবা বিদেশের জেলখানা থেকে কবে দেশে আসে। বেঁচে থাকলে আবার বাবা সামনে কখনো পড়ে যাই কি না সেটাও জানি না। শুধু জানি আমি আর আমার ৩৫ বছরের সেক্সি মা ভালো আছি, ভালো থাকতে চাই।
.
.
.
.
(সমাপ্ত)
Tnx for reading